মোহাম্মদ নওয়াব আলীর লন্ডন সফরনামা

মো: সাদিকুর রহমান রুমেন

কবি লেখক গবেষক 

গীতিকার

সাংবাদিক-মোহাম্মদ: নওয়াব আলী 

১.

দেখা শেখা পড়া লেখা এগুলো মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কথা হচ্ছে দেখা (ভ্রমন) নিয়ে, হাদীস শরীফ ও পবিত্র আল-কোরআন এ, মানুষকে ভ্রমনের জন্য প্রেরণা অনুপ্রেরণা দেওয়া হয়েছে।

সকলের হাতের লেখা যেমন এক নয় সকলের চোখের দেখা (ভ্রমণ) ও সমান নয়। বলতে চাই একজন সাধারণ পর্যটক ও একজন লেখকের ভ্রমন পার্থক্য নিয়ে–সাধারণ পর্যটক যা দেখেন তা তাঁর নিকটতম আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবের মধ্যে মুখে মুখে বলে বেড়ান বিভিন্ন আড্ডা বা ঘরোয়া চায়ের টেবিলে। যিনি বর্নণা করেন আর যারা শুনেন বলা শেষে সকলে পরমুহূর্তেই ভুলে যান।

কিন্তু একজন লেখক ভ্রমণকারী তাঁর ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখে রাখেন, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরের মানুষের জন্য.. সুতরাং ভ্রমনকাহিনি ও সাহিত্যের মর্যাদা লাভ করে একারণেই।  স্বাভাবিক ভাবেই বিশ্ববিশ্রুত পর্যটক ইবনে বতুতার নাম স্মরণযোগ্য তিনি তাঁর ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখে গেছেন, এ থেকে তথ্য পেয়ে আরো অনেকে ভ্রমণে আগ্রহী হয়েছেন যুগে যুগে এবং অসংখ্য ভ্রমণকাহিনী ও লেখা হয়েছে। নইলে আর কে কাকে মনে রাখতো যুগ শেষে মানুষ মরনশীল মরে পচে যাওয়াই ভাগ্য একমাত্র লেখার মাধ্যমে এবং জনহিতকর কাজের মাধ্যমে যদি নামটি বাঁচিয়ে রাখা যায় তবেই এই ক্ষনিক মর্ত্যবাস সার্থক।

আজকে আমার লেখার উদ্দেশ্য: বিশিষ্ট কবি লেখক গবেষক গীতিকার সাংবাদিক: বন্ধুবর মোহাম্মদ নওয়াব আলীর রচিত “লণ্ডনে চৌদ্দ দিন” (প্রকাশকাল সেপ্টেম্বর ২০২৩) বইটির বিষয়ে কিছু নিজস্ব মতামত পরিবেশন।

২.

বিখ্যাত কবি ঔপন্যাসিক অন্নদাশংকর রায়ের লেখা পথে প্রবাসে পড়েছিলাম প্রায় বিশ বছর আগে, বিলেত এবং অন্যান্য দেশ ভ্রমণের এক মনোজ্ঞ সরস বিবরণ কিন্তু এখন আর সবকথা মনে নেই.. নওয়াব আলী ভাইয়ের বই পড়ে সেই পুরনো পাঠস্মৃতি সতেজ হয়ে গেছে কিছুটা। তাছাড়া লণ্ডনে চৌদ্দ দিন বইয়ের লেখক নওয়াব আলী ভাইর লেখার ভাষা বিন্যাস একদম সহজ সরল সাধু, অতিরিক্ত জটিল বাক্য ব্যয় বা পাণ্ডিত্য জাহিরের কোন চাতুরির লক্ষন নেই।

বইয়ের শুরুতে লেখকের ভূমিকা (প্রাককথন) পড়ে জানতে পারলাম ২০১৩ সালে পূর্ব লণ্ডনের দ্য রয়েল রিজেন্সির কর্ণধার লেখকের মামাতো ভাই, জনাব আব্দুল বারী সাহেবের স্পন্সরশিপের মাধ্যমে তাঁর ইংল্যাণ্ড ভ্রমনে যাওয়ার তৎপরতা শুরু। ব্রিটিশ রাজত্বের মৌলিক ভূখণ্ড ইংল্যাণ্ড বাঙালির কাছে স্বর্গাদপি গরীয়সী (পিস অফ হেভেন) এর ভিসা প্রাপ্তিও স্বর্গারোহনের রথের টিকেট এর মতো আয়াসলভ্য।

পরপর দুইবার ভিসা আবেদন খারিজ হওয়ার পর দীর্ঘ দশ বছরের ব্যবধানে তৃতীয়বারের আবেদনে ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর ব্রিটিশ ভিসার সীল মোহর গতরে লাগিয়ে পাসপোর্ট এম্বেসি থেকে হাতে আসে। ২০২২ সালের শেষে দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত ভিসা প্রাপ্তির আনন্দ লাভ হলেও এই বছরটির সুচনা লেখকের পরিবারের জন্য অত্যন্ত মর্মান্তিক করুন বেদনা ভারাক্রান্ত। এ বছরের ৩১ জানুয়ারি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে লেখকের মেঝ ভাইয়ের ছেলে মারুফ আহমদকে খুন করে, পাশের বাড়ির, ছুফি,রাজু, ফয়জুল, জহুর আলী, সুফিয়ান প্রমুখ সন্ত্রাসী পাষণ্ড লোকেরা। আলোচ্য গ্রন্থখানা তাই লেখক উৎসর্গ করেছেন মৃত ভাতিজা মারুফ আহমদ এর আত্মার মাগফিরাত কামনায়। আমরাও এই তরুণ তাজা প্রাণের নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ঘৃণা ধিক্কার ও নিন্দা জানাই, দ্রুত ঘাতকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাই, আর মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করি, শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।

৩.

সম্মিলিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ যুক্তরাজ্য এর আমন্ত্রণে লেখক বিলেত যাত্রায় পদক্ষেপ নিলেও,

স্বপ্নের দেশ ইংল্যান্ড সফরে যেতে লেখককে যারা সার্বিক সহযোগিতা করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম লেখকের মামাতো ভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব আব্দুল বারী মিসেস রোজী বারী এছাড়া লেখকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিশিষ্ট কবি এম মোসাহিদ খান, কবি আসমা মতিন প্রমুখ আরো অনেকে।

গ্রেট ব্রিটেনের রাজধানী কসমোপলিটান সিটিলণ্ডনকে জানার জন্য মাত্র দুই সপ্তাহের ভ্রমণ মোটেই যথেষ্ট নয়, কিন্তু লেখকের এই সফর নামা খুলে সংযুক্ত ছবির ক্যাপশনগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন অসাধ্য সাধনের চেষ্টায় কোনো কমতি করেন নি লেখক পর্যটক মোঃ নওয়াব আলী।

তিনি চৌদ্দ দিনের লণ্ডন সফর স্বার্থক করতে চেষ্টার হদ্দ মিটিয়েছেন, অবশ্য বিলাতে তার আত্মীয় স্বজন অজস্র কবি সাহিত্যিক বন্ধুবান্ধব গুনগ্রাহীর সমর্থন ছাড়া এটি সম্ভব হতো না।

লেখকের বিলেত সফরে উল্লেখ্যযোগ্য ঘটনা সম্মিলিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ যুক্তরাজ্যের পক্ষে লেখক কে সম্মানজনক সংবর্ধনা প্রদান।

এছাড়া তিনি বহু লেখক সুধী সমাবেশে অংশগ্রহণ করে সম্মাননা স্মারকসহ বহু উপহার সামগ্রী লাভ সহ আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবের আতিথেয়তা গ্রহণ করেন আপ্যায়িত হন।

নওয়াব আলী ভাই বহুগ্রন্থ প্রণেতা ও সিলেটের বিখ্যাত বাসিয়া প্রকাশনীর কর্ণধার, দেশ বিদেশ ও লণ্ডনের বহু বরেণ্য কবি সাহিত্যিক লেখকের বইয়ের প্রকাশক তিনি।

সুতরাং লণ্ডনে তাঁর খাতির যত্নের লোকের অভাব হবে না এটাই স্বাভাবিক, এছাড়া তাঁর ভ্রমণ গাইড হিসেবে সার্বক্ষণিক পাশে থেকেছেন কবি বন্ধু এম মোসাহিদ খান।

লণ্ডনের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানের ফটো সহ বিবরণ লিখতে গিয়ে তিনি

শুরুতেই উল্যেখ করেছেন, বাংলাদেশী অধ্যুষিত হোয়াইটচ্যাপলের ১৯৮২ খ্রী: প্রায় ২২.৩ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে নির্মিত আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের নজরকাড়া নিদর্শন ইস্ট লন্ডন মসজিদের কথা, এবং জানিয়েছেন প্রায় সাত হাজার মুসল্লি এই মসজিদে একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন।

এছাড়া বিশ্বের সবচাইতে বেশি বই সমৃদ্ধ ব্রিটিশ লাইব্রেরী, সেন্ট প্যানক্রাস ইন্টারন্যাশনাল রেলওয়ে স্টেশন, সেন্ট প্যানক্রাস ইন্টারন্যাশনাল হোটেল। হোয়াইট চ্যাপলের বাঙালি পাড়ায় বাঙালি পণ্যের দোকান ও ক্রয় বিক্রয় বিবরণী, হোয়াইটচ্যাপল রেলস্টেশন দর্শন যেখানে ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ভাষায় স্টেশনের নাম লেখা রয়েছে দেখে তাঁর মনে হলো ” আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” বৃথা ছিলো না বৃথা যায়নি। যারা লণ্ডনের গুরুত্বপূর্ণ একটি রেলস্টেশনে বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড লেখাতে যারা অবদান রেখেছেন তাঁদের প্রতি মনে মনে স্যালুট জানিয়েছেন লেখক। এছাড়া দেখেছেন টাওয়ার ব্রীজ রাতের টেমস নদীর সৌন্দর্য, লণ্ডন আই, বাকিংহাম রাজপ্রাসাদ, পাতাল ট্রেন, দেখেছেন লণ্ডনের আলতাব আলী পার্ক, আলতাব আলীর মৃত্যু ও পার্কের নামকরণের ইতিহাসে আলোকপাত করেছেন বইয়ের লেখায়, পার্কের ভিতরে লণ্ডনে নির্মিত বহির্বিশ্বের প্রথম শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়িয়ে ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন নিজে।

ক্যাফে গ্রীল রেষ্টুরেন্টে আড্ডা ও খানাপিনা, লণ্ডনে বাসিয়ার বই আলোচনা ও গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান, এবং নিজ আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও দাওয়াত খাওয়া ছাড়াও বহু পরিচিত বন্ধু কবি লেখকদের সঙ্গে মতবিনিময় হোয়াইট চ্যাপলের সোনারগাঁ হোটেলে স্মরণীয় আড্ডা ইত্যাদি।

সাক্ষাত হবে কি হবে না এই অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে শেষমেষ এক সন্ধ্যায় হোয়াইট চ্যাপলে সিলেটের জনপ্রিয় পুঁথি রচয়িতা ও বিশিষ্ট কবি হাজেরা কোরেশী অপি আসলেন স্বদেশী কবি ভাইকে দেখতে।

বাঙালি টাউন বলে খ্যাত ব্রিকলেনের গ্রামবাংলা রেষ্টুরেন্ট এর কথা বিশিষ্ট কবি ও সাংবাদিক আব্দুল মুকিত মুখতার ভাইয়ের সাথে সাক্ষাত, হোয়াইট চ্যাপলের আইডিয়া স্টোরে গল্পকার শেলী চৌধুরী, কবি রোকন আহ‌মদ, কবি এম মোসাহিদ খান রাজনীতিবিদ কামাল হোসেন গল্পকার জুবায়ের চৌধুরীর সঙ্গে ফটোসেশন। ব্রাডি আর্ট কমিউনিটি সেন্টারে ছড়াকার সৈয়দ হিলাল সাইফ, নাট্যকার আশরাফ মাহমুদ নেসওয়ার, নাট্য অভিনেতা হিরণ বেগ ও কবি এম মোসাহিদ খান সহ চা চক্র। কবি কাজী নজরুল ইসলাম সেন্টারে বাচিকশিল্পী মুনিরা পারভীন, শিক্ষাবিদ শওকত আলীর সঙ্গে দেখা, স্বচিন্তার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কবি গীতিকার নুরুজ্জামান মনি, প্রাবন্ধিক একে এম জিল্লুল হক, কবি ও সাংবাদিক কেএম আবু তাহের চৌধুরী, সাংবাদিক নবাব উদ্দিন, ও কাউন্সিলর আহবাব হোসেন ও সোনালী স্বপ্নের অফিসে চেয়ারপার্সন শোভা মতিন ও সদস্য নীপা এবং এটিএন বাংলার অফিসে ব্যবসায়ী আনছার আলী, সানাউল খান, হেলাল খান, জাহাঙ্গীর খান, আব্দুল বারী, প্রবাসী কল্যান পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আশিকুর রহমান সাংবাদিক মোস্তাক বাবুল এর সঙ্গে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ক্যামেরাবন্ধী হওয়া। ভ্যালেন্স রোডে ওসমানী প্রাইমারি স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে ফটো তোলা টিভির লাইভ অনুষ্ঠানে হাজিরা যুক্তরাজ্যে বসবাসরত দক্ষিণ সুরমাবাসীর মতবিনিময় সভায় যোগদান। মামাতো ভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব আব্দুল বারীর মালিকানাধীন ইস্ট লণ্ডনের অভিজাত হল দ্য রয়্যাল রিজেন্সি পরিদর্শন সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান সম্মাননা স্মারক প্রাপ্তি ইত্যাদি।

এছাড়া লণ্ডনের যোগাযোগ ব্যবস্থার নিবিড় পর্যবেক্ষণ করে, লণ্ডনে ঘুরতে গুগল ম্যাপের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্বের উল্যেখ করে তিনি বইয়ে লেখেন পোস্ট কোড জানা থাকলে পথ প্রদর্শক হিসাবে গুগল ম্যাপই যথেষ্ট।

 ৪.

এছাড়া হর্ণ বিহীন গাড়ি চলাচল ওয়েস্টার কার্ডে যানবাহন ভাড়া পরিশোধ ধূলোবালি বিহীন পরিচ্ছন্ন রাস্তাঘাট গাড়ি চালকদের তটস্থ সতর্কতা নইলে সামান্য ভুলের কারণে নিজে বাড়ি পৌছবার আগে ভুলের মাশুল ও প্রায়শ্চিত্ত করণের নোটিশ এসে বাড়িতে পৌছানো, মানুষের যান্ত্রিক অথচ নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, অত্যন্ত সুচারু নিরাপত্তা ব্যবস্থা কদাচিৎ ব্যতিক্রম বাদে চুরি চামারি ডাকাতি লুটপাট রাহাজানি ছাড়া মানুষের নিরাপদ নিরুপদ্রব জীবন যাত্রা। বাড়ি ঘরের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলাদা আলাদা নামকরণ, ইত্যাদির নিবিড় সুচারুভাবে নিরীক্ষণ করে। মাত্র চৌদ্দ দিনের লণ্ডন সফরে লেখক পর্যটক নওয়াব আলী মোহনীয় লণ্ডন সিটির যে ইতিবৃত্ত লিপিবদ্ধ করেছেন তা এক কথায় তাক লাগানো বিস্ময়কর এছাড়া ঘটনা বিষয়বস্তুর বিবরণ অত্যন্ত সুখপাঠ্য ভাষায় পরিবেশন, বইয়ের নজরকাড়া প্রচ্ছদ সব মিলিয়ে অসাধারণ।

আন্তরিক অভিনন্দন জানাই লেখক কবি বন্ধুকে এছাড়া আরো আরো সুলেখা সুখপাঠ্য বইয়ের প্রণয়ন আশাকরি এবং লেখকের সুস্বাস্থ্য নেক ও নীরোগ সুদীর্ঘায়ূ কামনা করি।

নোট: লেখাটির কলেবর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে লেখকের অন্যান্য গ্রন্থের একটি তালিকা দিয়ে লেখার সমাপ্তি টানছি।

লেখকের প্রকাশিত বই সমুহ 

ভেজাল (ছড়া-১৯৯৮)
আমার দেখা হিমালয় সুকন্যা নেপাল (ভ্রমণ-২০০৭)
সুরমা গাঙের নাইয়া (গান-২০০৭)
দক্ষিণ সুরমার ইতিহাস ও ঐতিহ্য (গবেষণা-২০১৩)
নবির নামে দুরুদ পড় (সম্পাদিত-২০১৬)
মুক্তিযুদ্ধের ছড়া (সম্পাদিত-২০১৭)
প্রবাসী কবিদের নির্বাচিত প্রেমের কবিতা (সম্পাদিত-২০১৭)
পীর শাহ মোহাম্মদ ইসকন্দর মিয়া স্মারকগ্রন্থ (সম্পাদিত-২০১৭)
প্রিয় তমার জন্য (সম্পাদিত-২০১৭)
গজল (সম্পাদিত-২০১৭)
বুকের বাঁ পাজরে তুমি (সম্পাদিত-২০১৭)
মাখন কুলসুমার কিচ্ছা (কিচ্ছা-২০১৯)
ভালোবাসা চিরদিন (ছোটোগল্প-২০২১)
বর্ণমালার মিছিল (বর্ণশিক্ষা-২০২১
হাজী মো. তোয়াব আলী স্মারকগ্রন্থ (সম্পাদিত-২০২১)
স্বাধীনতার মহানায়ক শেখ মুজিব (সম্পাদিত-২০২২)
বাসিয়ার বই আলোচনা
(সম্পাদিত-২০২৩)

এই নিবন্ধ লেখক: কবি মোঃ সাদিকুর রহমান রুমেন, এর হাতে আলোচ্য ভ্রমন কাহিনীর বইটি তুলে দিচ্ছেন লেখক মোঃ নওয়াব আলী।

এছাড়া লেখকের লণ্ডন সফর সম্পর্কে যে সবনএই নিবন্ধ লেখকের হাতে সংবাদপত্র নিউজ প্রকাশ করেছে তার একটি ফর্দ না দিলে পত্রিকাগুলোর প্রতি বেইনসাফি হবে, সুতরাং ১. সিলেট প্রতিদিন ২৪.কম ২. দৈনিক জনমত ৩. দৈনিক বাংলাকন্ঠ ৪. দৈনিক উত্তর পূর্ব ৫. বিশ্ববাংলা নিউজ ২৪.কম ৬.স্বদেশ বিদেশ ৭. দৈনিক সত্যবাণী ৮. দৈনিক সুনামগঞ্জের খবর ৯. সাপ্তাহিক পত্রিকা ১০. দৈনিক বাংলা পোস্ট ১১. বাংলা নিউজ ১২. বাংলা মিরর, ইত্যাদি।

——সমাপ্ত—–

আলোচক:

মোঃ সাদিকুর রহমান রুমেন

কবি ও লেখক, সম্পাদক কলমের কারুকাজ ওয়েব পত্রিকা।

ঠিকানা

কবিতা কুটির, মরিয়ম ও রাশিদ মঞ্জিল জামালপুর,

জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ।

মোবাইল: ০১৭১৫-৩৮৮৫৫৯।