পড়াশোনা করার কিছু পদ্ধতি:
প্রিয়াংকা নিয়োগী,
পড়াশোনা করা হয় জানার জন্য,শিক্ষা অর্জনের জন্য এবং শ্রেণীতে ভালো ফল করার জন্য।পরীক্ষার ফলাফলের দ্বারা ছাত্রর গতিবেগ বোঝা যায়।আর এই ফলাফলের সাথে ভবিষ্যতের পেশা বিষয়টি যুক্ত।
এই পড়াশোনা বিষয়টি একেকজনের কাছে একেকরকম।কিভাবে পড়াশোনা ও অনুশীলন করলে ফলাফল ভালো হবে এটাই অনেক ছাত্র বুঝে উঠতে পারেনা।তাই কিভাবে পড়াশোনা করলে পড়া বিষয়গুলো আয়ত্তে থাকবে ও ভালো ফলাফল হবে এ বিষয় নিয়ে পড়াশোনার কিছু পদ্ধতি তুলে ধরা হোলো
পড়াশোনার ক্ষেত্রে যে অধ্যায় পড়াশোনা করবে তা যেমন বুঝে পড়তে হবে,তেমনি বোঝার সাথে মুখস্থ করতে বলতে ঝরঝড়া মুখস্ত করতে হবে।
যে কোনো বিষয় পড়ার সময় আগ্রহের সাথে পড়তে হবে।শুধুমাত্র পরীক্ষায় লেখার জন্য না।
গল্প পড়ার সময় যেমন একটা আগ্রহ ও আরামদায়ক কাজ করে,ঠিক তেমনভাবেই পড়তে হবে যে বিষয়টির ভেতরে কি আছে!আর পড়া ও বোঝার সাথেই মুখস্থ
মুখস্থ হয়ে গেলে তা খাতায় লিখতে হবে। খাতায় লেখার পর বানান চেক করতে হবে বানান ভুল হোলো কিনা!নিয়মিত লেখার সাথে হাতের লেখার স্পিড বাড়াতে হবে।লেখার স্পিড মাপতে হবে।
মুখস্থ হয়ে গেলে প্রতিদিন সেটা রিভাইজ দিতে হবে।অর্থাৎ মুখস্ত হয়ে গেছে মানে ছেড়ে দিলাম, তা নয়। বরং মুখস্থ পড়া রিভাইজ দেওয়ার সাথে নতুন পড়া মুখস্থ করতে হবে।রেজাল্ট ভালো করার জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করা দরকার।একেকজনের পড়াশোনার ধরণ একেকরকম।আর পড়াশোনার সাথে লেখা অভ্যাস করাটা অত্যন্ত জরুরী।পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য দৈনন্দিন পড়াশোনার সাথে, দৈনন্দিন লেখাও জরুরী।পরীক্ষার আগে বাড়িতে নিজে প্রশ্ন পত্র তৈরী করে পরীক্ষাও দিতে হবে পরীক্ষার সময় অনুযায়ী। আর ঠিক করে নিতে হবে কোন প্রশ্নের জন্য কতটা সময় নিতে হবে।অর্থাৎ পরীক্ষা হলে যেমনভাবে পরীক্ষা দিতে হয়।আর ভালোভাবে পড়াশোনার জন্য মনোযোগী হওয়া অত্যন্ত জরুরী।
আগে থেকেই সময় নির্ধারণ করে নিতে হবে কতটুক সময় নিতে হবে প্রতিটি প্রশ্ন উত্তরের জন্য।
পরীক্ষার খাতায় লেখার পরিবেশন পরীক্ষার খাতা অনেকটাই আকর্ষণীয় করে তোলে।তাই সুন্দর করে ও পরিষ্কার করে লেখাও অত্যন্ত জরুরী।প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর দিতে হবে।সাথে তথ্য যতটা দেওয়া যায়।
বড়ো প্রশ্নের ক্ষেত্রে একটা প্রশ্ন শেষ হওয়ার পরবর্তী পাতায় আরেকটি প্রশ্ন উত্তর শুরু করা উচিত।প্রশ্ন উত্তর শেষ হওয়ার সাথে সমাপ্ত চিহ্ন বোঝাতে __________________ এই রকম দাগ দিতে হবে।যাতে শিক্ষক খুব সহজেই সমাপ্ত বুঝতে পারে। বড়ো প্রশ্নের ক্ষেত্রে প্যারা লেখার সময় বা পয়েন্ট লেখার সময় দুই আঙ্গুল স্পেস দিয়ে লিখতে হবে যাতে সহজেই বোঝা যায় এটি একটি প্যারাগ্রাফ বা পয়েন্ট।তাতে শিক্ষকের আরামদায়ক লাগবে খাতা দেখার সময়। তেমনি শিক্ষক যাতে সহজেই বুঝে যান কোন প্রশ্নের কতো নম্বর উত্তর তার জন্য পরিষ্কার লিখতে হবে ১ – ক উত্তর বা ১- খ উত্তর ।
পরীক্ষার খাতায় কিভাবে লিখতে হবে এই বিষয়গুলো জানা দরকার।
সময় নির্ধারণ:আগেই ঠিক করে রাখতে হবে কোন প্রশ্নের জন্য কতটা সময় নিতে হবে।
প্রশ্নোত্তর পর্ব:এক নম্বরের প্রশ্নের উত্তরের সময়ও একটি প্রশ্ন উত্তরের এক আঙ্গুল বাদে আরেকটি উত্তর শুরু করতে হবে।তাতে পরিষ্কার লাগবে ও বোঝা যাবে।অবশ্যই এক নম্বর বা ছোটো প্রশ্নের উত্তর শেষ হওয়ার পর __________ দিতে হবে।মানে ছোটো প্রশ্নের পার্ট শেষ হয়ে গেছে।পরবর্তী পাতায় পরবর্তী উত্তরের জন্য যেতে হবে।পরীক্ষার খাতায় যত কাটাকুটি কম হয় তত ভালো।প্রশ্ন উত্তরের পয়েন্ট গুলো হাইলাইট করার জন্য কালো কালি বা কালো কালি দিয়ে পয়েন্ট লিখে লেমন কালারের হাইলাইটার ব্যাবহার করা যেতে পারে। হাইলাইটার ব্যাবহারের বিষয়টি অবশ্যই শিক্ষকের সাথে কথা বলে নিতে হবে।অবশ্যই পরীক্ষার হলে বেশি সময় থাকে তাহলে।আর পরীক্ষার খাতা জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই চেক করতে হবে।পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য ভালো পরিশ্রম অত্যন্ত জরুরী।
বানান:পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য
বানান শুদ্ধতার প্রতি ধ্যান দিতে হবে।যাতে একটা বানানও ভুল না হয়।
পরীক্ষার আগেই সমস্ত প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয়।
পরীক্ষার হলের জন্য।আগেই নতুন কলম কিনে ব্যবহার করতে হয় যাতে পরীক্ষায় লেখার সময় আটকে না ধরে।সুচ নিয়ে যেতে হয়।যাতে সহজেই সুইয়ে সুতো ভরে খাতা সেলাই করা যায়। পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য শুরুর থেকেই নিয়ম করে প্রস্তুতি নিতে হবে।
পলিটিক্যাল সাইন্স,
ডেপুটেশন এসিস্ট্যান্ট টিচার(২০১৪-২০১৫)
গোপালপুর হাই স্কুল,
কোচবিহার।
অস্ট্রেলিয়া,ব্রাজিল,চিলির ভারচুয়াল বুক ফেয়ারের ভারতীয় কালচারাল এম্বাস্যাডর,তার আন্তর্জাতিক ভূমি/সম্পত্তির ব্যবসা রয়েছে এবং তিনি লিও মেসি রপ্তানি ও আমদানি কোম্পানির সিইও।তিনি ফিলিপাইন ২০২১ থেকে আউটস্ট্যান্ডিং গ্লোবাল লিডার অ্যাওয়ার্ড, I-KOAL ২০২৪-এর সেরা গ্রন্থাগারিক পুরস্কার ২০২৪-এর পুরস্কার প্রাপ্ত।বাংলাদেশের মনিকা একাডেমি থেকে ২০১৯ এ প্রথম সাহিত্য সম্মাননা পান।মরোক্কোর আল আনসার এসোসিয়েশনের ২০২১ এর সাহিত্য অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পান। আর্জেন্টিনার মোজাইক লিটেরেসি থেকে আমন্ত্রণ পান ২০২৩ এ।ডব্লিউ.সি.সি আন্তর্জাতিক সংগঠনের ভারতের সেক্রেটারি জেনারেল।ভারতের মাদার তেরেসা ফাউন্ডেশনের আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি।ন্যাশনাল জয়েন্ট সেক্রেটারি ভারতের NCWD এর।তিনি বহু প্রতিভাবান এবং বহু উদ্দেশ্যের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত।